আর্টিস্টিক জিমন্যাসটিক্সের দলগত ফাইনাল থেকে নাম তুলে নিলেন সিমোনে বাইলস। কী কারণে ২০১৬ সালের রিও অলিম্পিকসের সোনাজয়ী সরে দাঁড়ালেন, তা নিয়ে স্পষ্টভাবে কিছু জানানো হয়নি। তবে বিভিন্ন মহলে বিভিন্ন তত্ত্ব ছড়িয়েছে। জানা যাচ্ছে, সিমোনের চোটের পরীক্ষা হবে রোজ। গুরুতর চোট বলেই মনে করছেন অনেকে। তবে কী করে তিনি এমন গুরুতর চোট পেলেন তা এখনও স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। এমনকী তাঁর দলের তরফেও এই ব্যাপারে কিছু জানানো হয়নি।
টোকিও অলিম্পিক্সের অনেকে বলছেন, প্রথম দিন ভল্ট দেওয়ার সময় পায়ে চোট পেয়েছিলেন সিমোনে বাইলস। অনেকে আবার বলছেন, মানসিক সমস্যার জন্যই নাম তুলে নিয়েছেন তিনি। কারণ মঙ্গলবার প্রথম ভোল্টের পর আমেরিকার একজন কোচের সঙ্গে তিনি অ্যারিয়েক জিমন্যাসটিক্স সেন্টার ছেড়ে গিয়েছিলেন।
আরও পড়ুন: Tokyo Olympics: ভারতের হয়ে ফেন্সিংয়ে ইতিহাস গড়েও বিদায় নিলেন ভবানী দেবী
Follow our live blog for updates from the Ariake #Gymnastics Centre: https://t.co/SRncaCEJ6j https://t.co/i7FrWPcFJd
— Olympics (@Olympics) July 27, 2021
এর পরই মার্কিন সংবাদমাধ্যম এনবিসি জানায়, সিমোনে বাইলস সেদিন মানসিক সমস্যার জন্যই অ্যারিয়েক জিমন্যাসটিক্স সেন্টার ছেড়ে বেরিয়েছিলেন। তবে তাঁর পায়ের চোটের কারণটিকেও একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। অনেকেই বলেছেন, মঙ্গলবার ভল্টের সময় ভারসাম্য হারিয়ে পায়ে চোট পেয়েছেন সিমোনে।
টোকিও অলিম্পিক্স শুরুর কিছুদিন আগেই সিমোনে জানিয়েছিলেন, তিনি মানসিকভাবে বিধ্বস্ত। কারণ তিনি অলিম্পিক্স টিম ডাক্তার ল্যারি নাসারের যৌন লালসার শিকার হয়েছিলেন। সিমোনে দাবি করেছিলেন, তাঁর মতো আরও অনেক অ্যাথলিট ল্যারির লালসার শিকার হয়েছেন। তবে ল্যারি তাঁর কৃতকর্মের শাস্তি পেয়েছেন। তিনি এখন কারাদণ্ড ভোগ করছেন। কিছুদিন আগে বাইলস সোশ্যাল মিডিয়ায় এমনও লিখেছিলেন, তিনি ডান পায়ের গোড়ালিতে যন্ত্রণায় কাবু। মে মাসে ট্রেনিংয়ের সময় গোড়ালিতে চোট পেয়েছিলেন তিনি।
আরও পড়ুন: MS Dhoni: ভারতীয় জার্সিতে ফের দেখা যাবে ধোনিকে, তবে কি অবসর ভাঙছেন? জল্পনা শুরু