মমতার এই ভিডিয়োকে হাতিয়ার করে ফের একবার তাঁর চোটকে ‘নাটক’ বলে আক্রমণ করেছে বিজেপি।
নিজের গড় ভবানীপুর ছেড়ে প্রথমবার নন্দীগ্রামে লড়াইয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন মমতা।
শুভেন্দুর মুখে হাসির পরও মমতার ৯০ শতাংশ ভোট পাওয়ার দাবি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে এক জন মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে ধুন্ধুমার চললেও, কেন্দ্রীয় বাহিনীর এসে পৌঁছতে এত সময় লাগল কেন, প্রশ্ন তুলছে তৃণমূল।
তৃণমূলের অভিযোগ, বহিরাগতরা ঢুকে তাঁদের লাইন থেকে বার করে দেয়। ভোট দিতে দেওয়া হয়নি। অভিযোগ ঘিরে চরম উত্তেজনা তৈরি হয় এলাকায়।
বিজেপিতে যোগ দেওয়া মাত্রই তাঁকে ‘জেড’ ক্যাটেগরির নিরাপত্তা দেয় কেন্দ্রীয় সরকার। মেলে বুলেটপ্রুফ গাড়িও।
শীর্ষ রাজনৈতিক মহলে কথা বলে তবেই মমতা খুব বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে বুদ্ধদেববাবুর সরকারকে ক্লিন চিট দিলেন।
বৃহস্পতিবার ভোটগ্রহণ নীলবাড়ির লড়াইয়ের ‘হট সিট’ নন্দীগ্রামে। আহর সেই আসনের ‘উত্তপ্ত’ পরিস্থিতি নিয়ে নির্বাচন কমিশনের চিন্তা বেড়েছে ।
এদিন টেঙ্গুয়ার চরগলিয়ার মঞ্চে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার সময় নিজেই উঠে দাঁড়াতে যান মমতা। তখন তাঁকে নিষেধ করেন পাশে থাকা সুব্রত বক্সি, দোলা সেনরা।
২৭ মার্চ বামেদের ব্রিগেড সমাবেশের আগের দিনও একই ধরনের লিখিত বিবৃতি দিয়েছিলেন বুদ্ধবাবু।