চিনের আগেই করোনা ছড়িয়েছিল ফ্রান্সে! দাবি ফরাসি চিকিৎসকের

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

ওয়েব ডেস্ক: ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৯ এ প্যারিসের নিকটবর্তী একটি হাসপাতালে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত একজন রোগীর করোনাভাইরাস ছিল বলে ধারণা চিকিৎসকের।৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯; উহানে নিউমোনিয়ার মতো একটি রোগ ছড়াতে দেখে প্রথম চিনের কর্তৃপক্ষ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে সতর্ক করেছে। এরপর ১১ জানুয়ারি প্রথম মৃত্যু হয় উহানে।

৪৩ বছর বয়সী সেই রোগীর নাম আমিরুচে হামার। তিনি প্যারিসের উত্তর-পূর্বের বোবিনির বাসিন্দা। প্যারিসের কাছাকাছি অভিসেইন এন্ড জিন-ভার্দিয়ার হাসপাতালের ইমার্জেন্সি মেডিসিন হেড ডা. ইভেস কোহেন জানিয়েছেন, ওই রোগীর লালারসের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে সম্প্রতি। তাঁর শরীরে করোনার উপস্থিতি রয়েছে। ২৭ ডিসেম্বর এই রোগী হাসপাতালে ভর্তি হন। শুষ্ক কাশি, জ্বর এবং প্রবল শ্বাসকষ্ট ছিল তাঁর। ডা. কোহেন জানিয়েছেন, ১৪ থেকে ২২ ডিসেম্বরের মধ্যে ওই রোগী করোনা আক্রান্ত হন। অর্থাত্ ১৪ দিন পর থেকে তাঁর শরীরে করোনার উপসর্গ লক্ষ্য করা যায়। কোহেন আরও জানান, সেই সময় ওই রোগীর দুই শিশুর শরীরেও করোনার উপসর্গ ছিল।

আরও পড়ুন: বরফ শীতল জলে ডুব দিচ্ছেন ইরফান, অদেখা ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আনল ছেলে, দেখুন…

ডা. কোহেন বলেছেন, ‘আমরা জানতে পারি যে, করোনাভাইরাসের লক্ষণ দেখা যেতে পাঁচ থেকে ১৪ দিন সময় লাগে। সে হিসাবে ওই রোগী ১৪-২২ ডিসেম্বরের মধ্যে করোনায় সংক্রমিত হয়েছিলেন। মূলত শুষ্ক কাশি, জ্বর এবং শ্বাসকষ্ট নিয়ে ২৭ ডিসেম্বর হাসপাতালে ভর্তি হন। যা পরে করোনার প্রধান লক্ষণ হিসেবে পরিচিতি পায়।

ওই রোগীর স্ত্রী চার্লস দ্য গল বিমাবন্দরের কাছাকাছি একটি সুপার মার্কেটে কাজ করতেন। তাই তাঁর চিনা পর্যটকদের সংস্পর্শে আসা অস্বাভাবিক নয়। ২৪ জানুয়ারি ফ্রান্সে প্রথম করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হয়। তার আগে চিন ও ইতালিতে দাপাদাপি শুরু করে দিয়েছে করোনা। ডা. কোহেনের দাবি সত্যি হলে ইউরোপে করোনা ছড়াতে শুরু করেছিল ডিসেম্বরে। অর্থাৎ, চিনের আগেই করোনা ছড়াতে শুরু করেছে করোনা!

আরও পড়ুন: গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা পজিটিভ ৩,৯০০, রাজ্যগুলির ঘাড়ে দোষ কেন্দ্রের

Gmail

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest