কৃষি বিলের পর এবার বেসরকারিকরণ নীতির প্রতিবাদে ভারত বন্‍ধের ডাক, চাপে বিজেপি

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest

কৃষি বিলের প্রতিবাদে ভারত বন্‍‌ধের ডাক দিয়েছিল দেশের অধিকাংশ কৃষক সংগঠন। এবার সরকারের তীব্র বেসরকারিকরণ নীতির বিরোধিতায় ভারত বনধের ডাক দিয়েছে ডান-বাম শ্রমিক সংগঠনগুলি।

আগামী ২৬ নভেম্বর ভারত বন্‍ধের আহ্বান জানিয়েছে দশটি কেন্দ্রীয় শ্রমিক সংগঠন। নয়াদিল্লিতে সংগঠনগুলির জাতীয় কনভেনশন ধর্মঘটের সিদ্ধান্ত চূডান্ত হয়।

করোনা পরিস্থিতির মোকাবিলায় সরকারের ভুল সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানানো হয় সেখানে। আয়কর আওতার বাইরে থাকা পরিবার প্রতি মাসে ৭,৫০০টাকা ও মাথাপিছু ১০কেজি খাদ্যশস্য দেওয়ার দাবি, রেগা প্রকল্পে ২০০ দিনের কাজ-সহ ৫ টি দাবি তুলে ধরা হয়েছে ওই কনভেনশনে।

আরও পড়ুন :  বিশ্বের দীর্ঘতম অটল টানেলের উদ্বোধন নমোর, নিমেষে লাদাখ পৌঁছবে সেনার অস্ত্রশস্ত্র

ধর্মঘটে অংশ নিচ্ছে আইএনটিইউসি (INTUC), সিআইটিইউ(CITU), এআইটিইউসি(AITUC), সেবা (SEBA), এইচএমএস (HMS), টিইউসিসি (TUCC), ইউটিইউসি (UTUC), এআইসিসিটিইউ (AICCTU), এলপিএফ (LPF) কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়নগুলি।

শ্রমিক সংগঠনগুলির অভিযোগ, জাতীয় সম্পত্তি বেসরকারিকরণে তত্‍পর বিজেপি সরকার। এর ফলে লক্ষ লক্ষ শ্রমিক ও সাধারণ মানুষের জীবনে নেমে আসছে আরও বড় অনিশ্চয়তা। তার প্রতিবাদেই অচল করা হবে দেশ।

কৃষিবিলের প্রতিবাদে কৃষকরা শুক্রবার সকালে দিল্লি-অমৃতসর হাইওয়ে অবরোধ করেন। অযোধ্যা-লখনউ হাইওয়েতে প্রবল যানজটের খবর মিলেছে। পঞ্জাব ও হরিয়ানায় ধর্মঘট পূর্ণতা পাবে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ সেখানে কৃষকদের সমর্থনে রয়েছে শাসক কংগ্রেস, বিরোধী আম আদমি পার্টি এবং NDA-এর শরিক SAD।

পঞ্জাবে ইতিমধ্যেই তিনদিনের রেল রোকো কর্মসুচি শুরু করেছেন কৃষকরা। পাঞ্জাব, হরিয়ানা, কর্নাটক, পশ্চিমবঙ্গ সহ সর্বত্র সারা ভারত কৃষকসভার নেতৃত্বে বিক্ষোভ চলে। সেই জের এখনও চলছে।

আরও পড়ুন : এবার জঙ্গলমহল, মঙ্গল–বুধবার দ্বিতীয় জেলা সফরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on telegram
Share on whatsapp
Share on email
Share on reddit
Share on pinterest